মুখ ও দন্তরোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন এবং উদ্যোক্তা 

ফাঁকা দাঁতের চিকিৎসা

ফাকা দাতের ছবি

ফাঁকা দাঁতের চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত

ফাঁকা দাঁতের কম্পোজিট ভিনিয়ার চিকিৎসার সুবিধা:

মাত্র ১ দিনেই এই চিকিৎসা করা যায়।
সম্পূর্ণ ব্যথা মুক্ত চিকিৎসা।
১০-১৫ বছর স্থায়ী হয়।​
০২ বছরে ২ বার ওয়ারেন্টি সেবা।

ফাঁকা দাঁতের চিকিৎসার আগের এবং পরের কিছু ছবি

ফাঁকা দাঁতের চিকিৎসা করানোর পর রোগীদের মন্তব্য

আকাশ পাল
Read More
ম্যাডাম খুব আন্তরিকতার সাথে খুব অল্প সময়ে আমার সামনের ফাঁকা দাঁতের চিকিৎসা করে দেন।
জুনায়েদ রহমান
Read More
পড়ে গিয়ে আমার সামনের দাঁত ভেঙ্গে যায়,আমি খুব অস্বস্তির মধ্যে দিয়ে সময় পার করছিলাম।ম্যাডাম ১ ঘণ্টার মধ্যে আমার দাঁত আগের অবস্থায় এনে দেন।আমি ভিষণ খুশি এখন।
মিতু বিশ্বাস
Read More
আমার জন্মগতভাবে সামনের দুই দাঁতের মাঝে বেশ ফাঁকা ছিল।আমি ভেবেছিলাম এটা কখনো ঠিক হবেনা, আমি হাসতেও লজ্জা পেতাম।এখন আমার দাঁতএর মাঝে কোন ফাকা নাই।ধন্যবাদ ম্যাডাম।

ফাঁকা দাঁতের চিকিৎসা সম্পর্কে কিছু সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর

কম্পোজিট ভিনিয়ার হলো দাঁতের সামনের অংশে এক ধরনের পাতলা আবরন যা দাঁতের রঙ,আকার এবং গঠনের সাথে মিল রেখে তৈরি করা হয়।

দ্রুত:মাত্র ১ ঘন্টার মধ্যে সম্পন্ন করা যায়।
ব্যথামুক্ত: সম্পুর্ণ ব্যথা মুক্ত চিকিৎসা। কোন কাটা ছেড়া ছাড়াই দাঁতকে পূর্বের অবস্থায় আনা সম্ভব।

খুব শক্ত খাবার খেলে বা বড় ধরনের আঘাত লাগলে ভেঙে যেতে পারে।

দীর্ঘস্থায়িত্বের জন্য নিয়মিত ব্রাশিং, ফ্লসিং এবং ডেন্টাল চেক-আপের প্রয়োজন।নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন ।

নিয়মিত ব্রাশিং এবং ফ্লসিং: দিনে দুবার ব্রাশ করুন এবং একবার ফ্লস করুন।
নিয়মিত ডেন্টাল চেক-আপ: প্রতি ৬ মাস অন্তর ডেন্টিস্টের কাছে যান।
শক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।
দাগযুক্ত খাবার এবং পানীয় এড়িয়ে চলুন: কফি, চা, রেড ওয়াইন এবং তামাক এড়িয়ে চলুন।

যাদের ফাঁকা দাঁত আছে।
যাদের দাঁতের রঙ হলুদ বা দাগযুক্ত।
যাদের দাঁত ভাঙা বা ছোট।
যারা দ্রুত এবং ব্যথামুক্ত চিকিৎসা চান।

আগেঃআপনার দাঁতের ডাক্তারের সাথে কনসাল্টেশন করুন।আপনার জন্য উপযুক্ত কিনা তা নির্ধারণ করবেন এবং প্রক্রিয়াটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবেন।আপনার দাঁতের এক্স-রে এবং ছবি তোলা হতে পারে।

পরেঃডাক্তারের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।সামনের দাঁত দিয়ে শক্ত খাবার এড়িয়ে চলা এবং নিয়মিত ব্রাশিং ও ফ্লসিং করতে হবে।

সব খাওয়া যাবে। তবে শক্ত খাবার গুলো মাড়ির দাঁত দিয়ে খেতে হবে। যেমন পেয়ারা কেটে মাড়ির দাঁত দিয়ে খাবেন। শক্ত মাংসের হাড় মাড়ির দাঁত দিয়ে খাবেন। খাবার ব্যতিত শক্ত কিছু সামনের দাঁত দিয়ে কামড়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে।

সতর্কতা অবলম্বন করলে দীর্ঘদিন স্থায়ী হয়।